গত রোববার রাতের ভূমিকম্পের পর
সারা দেশেই আলোচিত একটি শব্দ
‘ভূমিকম্প’। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের
ক্ষতিকর দিক এবং রক্ষার উপায় নিয়ে
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আলোচনাও
হচ্ছে দেদার। এবার জানুন ভূমিকম্পের
একটি ব্যতিক্রমী দিক সম্পর্কে।
যেখানে বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে,
ভূমিকম্পের ফলে পানি হয়ে যায়
সোনা!
ভূমিকম্পের এই ব্যতিক্রমী দিকটি
জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন
লাইভসায়েন্স ডটকম। ম্যাগাজিনের
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভূমিকম্পের
প্রভাবে পানি সোনায় পরিণত হয়। আর
পৃথিবীর মোট স্বর্ণভাণ্ডারের ৮০
শতাংশ এভাবেই সৃষ্টি।
সারা দেশেই আলোচিত একটি শব্দ
‘ভূমিকম্প’। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের
ক্ষতিকর দিক এবং রক্ষার উপায় নিয়ে
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আলোচনাও
হচ্ছে দেদার। এবার জানুন ভূমিকম্পের
একটি ব্যতিক্রমী দিক সম্পর্কে।
যেখানে বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে,
ভূমিকম্পের ফলে পানি হয়ে যায়
সোনা!
ভূমিকম্পের এই ব্যতিক্রমী দিকটি
জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন
লাইভসায়েন্স ডটকম। ম্যাগাজিনের
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভূমিকম্পের
প্রভাবে পানি সোনায় পরিণত হয়। আর
পৃথিবীর মোট স্বর্ণভাণ্ডারের ৮০
শতাংশ এভাবেই সৃষ্টি।
অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব
কুইন্সল্যান্ডের ভূপদার্থবিদ অধ্যাপক
ডিওন ওয়েদারলি ভূমিকম্পে পানির
সোনায় পরিণত হওয়া নিয়ে একটি
মডেল বানিয়েছেন। সেই মডেলে
দেখানো হয়েছে, কীভাবে
ভূমিকম্পের তীব্র কম্পনে পাথর ও ধাতু
চাপে-তাপে সোনায় রূপান্তরিত হয়।
গত বছরের নেচার জিওসায়েন্স
জার্নালে এই মডেল নিয়ে একটি
বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
সেখানে ডিওন ওয়েদারলি জানান,
ভূমিকম্পের ফলে পানির সোনায়
পরিণত হওয়া একটি প্রাকৃতিক উপায়।
তবে পরীক্ষাগারে কৃত্রিমভাবে
পানিকে সোনায় রূপান্তর সম্ভব হলেও
স্বাভাবিক ভূমিকম্পে ভূপৃষ্ঠের ওপর এই
সোনা সৃষ্টি সম্ভব নয়।
ডিওন ওয়েদারলি এ বিষয়টি ব্যাখ্যা
করেন তাঁর পানি থেকে সোনা
তৈরির বিশেষ মডেলের সাহায্যে।
সেখানে দেখানো হয়, ভূমিকম্পে
কীভাবে সাগরতলায় বড় ধরনের চ্যুতির
সৃষ্টি হয়। এই চ্যুতির ফলে সৃষ্ট বড় ফাটল
সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে ভরে যায়। এই
ফাটলগুলো যত বড় হয়, ততই এটি ভূ-
অভ্যন্তরের লাভার কাছাকাছি
পৌঁছায়। আর অতি উচ্চ তাপমাত্রার
লাভায় থাকা সিলিকা, কার্বন
ডাইঅক্সাইড, খনিজ স্ফটিক পানির
অক্সিজেনের সংমিশ্রণে এসে সোনা
উৎপন্ন করে।
অধ্যাপক ডিওন ওয়েদারলি আরো
জানান, পুরো বিষয়টি যত সহজে বলে
ফেলা যায়, আদতে বিষয়টি তত সহজ নয়।
তাই শত বছর পর কোনো একটি বিশেষ
মাত্রার ভূমিকম্পে প্রকৃতিতে বিপুল
পরিমাণ সোনা উৎপন্ন হয়।
কুইন্সল্যান্ডের ভূপদার্থবিদ অধ্যাপক
ডিওন ওয়েদারলি ভূমিকম্পে পানির
সোনায় পরিণত হওয়া নিয়ে একটি
মডেল বানিয়েছেন। সেই মডেলে
দেখানো হয়েছে, কীভাবে
ভূমিকম্পের তীব্র কম্পনে পাথর ও ধাতু
চাপে-তাপে সোনায় রূপান্তরিত হয়।
গত বছরের নেচার জিওসায়েন্স
জার্নালে এই মডেল নিয়ে একটি
বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
সেখানে ডিওন ওয়েদারলি জানান,
ভূমিকম্পের ফলে পানির সোনায়
পরিণত হওয়া একটি প্রাকৃতিক উপায়।
তবে পরীক্ষাগারে কৃত্রিমভাবে
পানিকে সোনায় রূপান্তর সম্ভব হলেও
স্বাভাবিক ভূমিকম্পে ভূপৃষ্ঠের ওপর এই
সোনা সৃষ্টি সম্ভব নয়।
ডিওন ওয়েদারলি এ বিষয়টি ব্যাখ্যা
করেন তাঁর পানি থেকে সোনা
তৈরির বিশেষ মডেলের সাহায্যে।
সেখানে দেখানো হয়, ভূমিকম্পে
কীভাবে সাগরতলায় বড় ধরনের চ্যুতির
সৃষ্টি হয়। এই চ্যুতির ফলে সৃষ্ট বড় ফাটল
সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে ভরে যায়। এই
ফাটলগুলো যত বড় হয়, ততই এটি ভূ-
অভ্যন্তরের লাভার কাছাকাছি
পৌঁছায়। আর অতি উচ্চ তাপমাত্রার
লাভায় থাকা সিলিকা, কার্বন
ডাইঅক্সাইড, খনিজ স্ফটিক পানির
অক্সিজেনের সংমিশ্রণে এসে সোনা
উৎপন্ন করে।
অধ্যাপক ডিওন ওয়েদারলি আরো
জানান, পুরো বিষয়টি যত সহজে বলে
ফেলা যায়, আদতে বিষয়টি তত সহজ নয়।
তাই শত বছর পর কোনো একটি বিশেষ
মাত্রার ভূমিকম্পে প্রকৃতিতে বিপুল
পরিমাণ সোনা উৎপন্ন হয়।
সুত্রঃ এন. টিভি অনলাইন
0 comments:
Post a Comment