Wednesday, October 28, 2015

মজার কৌতুক কালেকশন পর্ব - ১

আজ আমি আপনাদের সাথে কিছু মজার
কৌতুক শেয়ার করলাম .. আশা করি
ভালো লাগবে ..

জাহাজের ক্যাপ্টেন নিয়োগ পেতে
এক লোক ইন্টারভিউ দিতে এসেছে
নিয়োগ কর্তা : তুমি কি সাঁতার
জানো?
চাকরি প্রার্থী : জি না স্যার।
নিয়োগ কর্তা : সে কী, জাহাজের
ক্যাপ্টেন পদে চাকরি করতে এসেছ
অথচ সাঁতার জানো না!
চাকরিপ্রার্থী : কিছু মনে করবেন না
স্যার, পাইলটরা তো উড়োজাহাজ
চালায়, কিন্তু তারা কি উড়তে
জানে!

দুই বন্ধুর আলাপ
১ম বন্ধু : দশতলা থেকে পাঁচ জন লাফ
মারল। আশ্চর্যের ব্যাপার একজনও আহত হল
না।
২য় বন্ধু : বলিস কী! অত উঁচু থেকে পড়ল
আর কিছুই হল না।
১ম বন্ধু : কিছুই হবে না কেন? পাঁচজনই
নিহত হয়েছে।

পিতা ও ছেলের আলাপ
ছেলে : বাবা, আমি কোথা থেকে
এসেছি?
বাবা : এ্যাঁ: ইয়েঃ বাবা বড় হয়ে বই
পড়ে নিজেই জানতে পারবে?
ছেলে : এটা জানতে আবার বই পড়তে
হবে? রাতুল তো বলল ওরা বরিশাল
থেকে এসেছে।


ভিক্ষুক ও পথিকের মধ্যে কথোপকথন:
ভিক্ষুক : দশটা টাকা ভিক্ষা দেন
স্যার, চা খাব।
পথিক : চা তো পাঁচ টাকা। দশ টাকা
চাও কেন?
ভিক্ষুক : বান্ধবীকে নিয়ে খাব স্যার।
পথিক : বাহ, ভিক্ষুক হয়ে আবার
বান্ধবী বানিয়েছ!
ভিক্ষুক : না স্যার, বান্ধবীই আমাকে
ভিক্ষুক বানিয়েছে!

ছেলেঃ আমি আর স্কুলে যাব না
বাবা।
বাবাঃ কেনরে খোকা, লেখাপড়া
করতে ভালো লাগে না?
ছেলেঃ তা নয়, স্কুলের টিচাররা
কিছুই জানে না। সবসময় শুধূ ছাত্রদেরই
পড়া জিজ্ঞেস করে।

এক গরু বিক্রেতা কোরবাণীর পশুর হাট
থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে
ডাকাতে ধরেলো-
ডাকাতঃ-এই শালা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতাঃ ভাই, আমার কাছে
কিছু নাই !
ডাকাতঃ কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটা বিক্রি
করতে পারিনাই ।
ডাকাতঃ গরুটা বিক্রি করতে পার
নাই কেন ?
গরু বিক্রেতাঃ ভাই,গরুটার দাম কম
বলেছে, তাই বিক্রি করিনাই ।
ডাকাতঃ এই শালা,গরুটার দাম কম হলে
আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা
বিক্রি করলিনা কেন?


তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক
রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক
তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে
ডেকে বলল-- ৩০ টিন তেল মাটির
নীচে লুকিয়ে রাখতে ।
২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল
ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল
তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি,
এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায়
রাখবো!!!!!



এক লোক মশার যন্ত্রনায় অস্থির, মশারী
খাটিয়ে ও নিজেকে বাচাতে
পারছেনা, কারন, যে কোনভাবে
মশারীর ভিতর মশা ঢুকে যায়। তারপর,
একদিন লোকটা একটা লেপ দিয়ে পুরো
শরীরটা ঢেকে শুয়ে আছে যাতে করে
আর তাকে মশা কামরাতে না পারে ।
লেপের ভিতর হঠাত্ করে একটা
জোনাকি পোকাকে দেখে লোকটা
চিত্কার করে বলে উঠলো--- বাবারে!
বাবা, মশা তো আমাকে টচ্ লাইট
দিয়া খুজতাছে!!!!!!




শিক্ষকঃ আচ্ছা দুধ থেকে দই তৈরির
একটি সহজ উপায় বল।
ছাত্রঃ ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে
তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।
চাকর: স্যার, আপনি রাত জেগে কি
করেন?
সাহিত্যিক: গল্প-উপন্যাস লিখি।
চাকর: এত কষ্ট করে রাতজেগে লেখার
দরকার কি? কয়টা টাকা খরচ করলেইতো
বাজার থেকে ওগুলো কিনতে পাওয়া
যায়।






প্রেমিক-প্রেমিকা নিজেরাই
নিজেদের বিয়ে ঠিক করেছে।
ছেলেটা বলল, আমাদের বিয়ের এই
খবরটা বিয়ের আগের দিন পযর্ন্ত
কাউকে আমরা জানাবো না । খবরটা
শুধু বিয়ের আগের দিন আমরা সবাইকে
জানাবো এবং এইটা একটা Surprise
হবে।
মেয়েটা বলল, আমি শুধু একজনকে এই
খবরটা জানাতে চাই।
ছেলে :- কেন?
মেয়ে :- পাশের বাড়ির কালু আমাকে
একদিন বলেছিল, কোন গাধাই নাকি
আমাকে বিয়ে করবেনা। তাই ওকে
জানাতে হবে।


১ম বন্ধু : জানিস, বাড়ি থেকে
পালিয়ে যেদিন নিশিকে বিয়ে
করলাম, ঠিক সেদিনই জুতোর বাড়ি
খেতে হল!
২য় বন্ধু : আমার ধারণা, এর পেছনে
নিশ্চয়ই নিশির বাবার হাত ছিল!
১ম বন্ধু : না না, হাত নয়! ওটার মধ্যে
নিশির বাবার ‘পা’ ছিল!

এক বৃষ্টির দিনে মালিক তার কাজের
লোককে বলছে-
মালিক : রহিম, বাগানে পানি দিতে
যা।
কাজের লোক : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি
হচ্ছে।
মালিক : বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে যা!


শিক্ষকঃ বলতো কুকুর মুখের বাইরে
জিভটা বের করে রাখে কেন?
ছাত্রঃ পেছনের লেজটার সঙ্গে
ব্যালেন্স রাখতে।
শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি কতবার ফেল
করেছ?
ছাত্রঃ স্যার! একবারও না।
শিক্ষকঃ তাহলে এক কাসে তুমি তিন
বছর কেন পড়ছ?
ছাত্রঃ স্যার পরিক্ষয় ফেল যাতে না
করি, সেজন্য কোন পরীক্ষাদেইনি।



শিক্ষকঃ রফিক এবারো কিন্তু কাসে
ফার্স্ট হওয়া চাই।
রফিকঃ দোয়া করবেন স্যার,
আরেকটা কথা, প্রশ্নপত্র বাবার
প্রেসেই দিচ্ছেন তো স্যার
এবারো?
শিক্ষকঃ সে কি! তোমার বাবা
তোমাকে প্রশ্ন পত্র দেখান নাকি?
রফিকঃ না না স্যার, তবে বাবার
চোখের সমস্যার কারনে প্রুফটা
দেখে দেই কিনা!

শিক্ষক : আচ্ছা, ‘বিবিসি’ মানে কী বল
তো?
ছাত্র : বাংলাদেশ বিস্কুট কোম্পানি।
শিক্ষক : বেয়াদব! বাড়ি কোথায়?
ছাত্র : এটাও হতে পারে, স্যার।


বাবাঃ আজ স্কুলের টিচার কী
বললেন?
ছেলেঃ বলেন তোমার জন্য একজন
ভালো অংকের টিউটর রাখতে।
বাবাঃ মানে?
ছেলেঃ মানে তুমি হোমওয়ার্কের
যে অংকগুলো করে দিয়েছিলে সব
ভুল ছিল।


শিক্ষকঃ এই ছেলে, তুমি কখন থেকে
ঘুমাচ্ছো?
ছাত্রঃ স্যার, সুলতানী আমল থেকে।
শিক্ষকঃ আমার সঙ্গে ফাইজলামি!
ছাত্রঃ না সত্যি! আপনি যখন সুলতানী
আমল পড়াচ্ছিলেন তখন থেকেই।


শিক্ষক : গরু ঘাস খাচ্ছে এমন একটা ছবি
আঁকো।
কিছুক্ষণ পর-
ছাত্র : স্যার আমার আঁকা শেষ।
শিক্ষক : (ধমক দিয়ে) আমি আঁকতে
বলেছি গরু ঘাস খায় আর তুমি শুধু গরু
এঁকেছ কেন?
ছাত্র : গরু সব ঘাস খেয়ে ফেলেছে
স্যার।

শিক্ষক: যারা একেবারে গাধা বা
নির্বোধ তারা ছাড়া সবাই বসে
পড়ো। (সকল ছাত্র বসলেও একজন
দাড়িয়ে আছে)
শিক্ষক: কিরে, তুই গাধা নাকি
নির্বোধ?
ছাত্র: না স্যার, আপনি একা দাড়িয়ে
আছেন এটা ভাল দেখাচ্ছেনা, তাই...


প্রথম ভদ্রলোকঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর
হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু
নাই।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকঃ আবাক
কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার
কোন শত্রু হয়নি!
প্রথম ভদ্রলোকঃ যারা
হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা
গেছে।



একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ
বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি
পুড়িয়ে ফেলব?
সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর
পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার
নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই
কবর দিন।



ছোট ছেলে দৌড়ে বাসায় গিয়ে
তার মাকে বলল, মা- আজ কী ঈদ?
মা :- কেন আজ ঈদ হবে?
ছোট ছেলেটি :- তাহলে আব্বু আর ছোট
খালা যে ছাদে কোলাকুলি করছে??


স্ত্রীঃ আমি যদি হঠাৎ মারা যাই।
তাহলে তুমি কি করবে?
স্বামীঃ তুমি মরে গেলে আমি
পাগলই হয়ে যাব।
স্ত্রীঃ আরেকটা বিয়ে করবেনা
তো?
স্বামীঃ পাগল হয়ে গেলে তো
মানুষ কত কিছুই করে।
স্ত্রীঃ আমি জানি আমি মারা
গেলে তুমি সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে করবে।
স্বামীঃ না অন্তত মাস খানেক
বিশ্রাম নেব।



এক বন্ধুর মন খুব খারাপ। অন্য বন্ধু তাই
দেখে কথা বলছেঃ
১ম বন্ধুঃ কিরে দোস্ত, মন খারাপ
কেন? ওঃ তোর বউ সেই যে বাপের
বাড়ি গেল, এখনও আসেনি, তাই?
২য় বন্ধুঃ নারে দোস্ত, আজকে তার
ফিরে আসার কথা!


স্ত্রী : কী ব্যাপার! বাজার থেকে
পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে
পেঁয়াজ আনবে না?
স্বামী : না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী : তাহলে?
স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি
প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা
আমি সহ্য করতে পারি না।



স্ত্রীঃ স্বামী এবং স্ত্রীকে কখনো
একসঙ্গে স্বর্গে ঢোকার অনুমতি দেয়া
হয় না।
স্বামীঃ হ্যা, এজন্যই এর নাম স্বর্গ।


টুরিস্টঃ নদীতে নামতে পারি?
কুমীরের ভয় নেই তো?
স্হানীয় লোকঃ নিশ্চিন্তে নামুন।
এখন আর একটি কুমীরও নেই। গত দু বছরে
সবকটি কুমীর হাঙর খেয়ে ফেলেছে।




★ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত★

আমার ফেইসবুক প্রফাইলঃ রবিউল ইসলাম

0 comments:

Post a Comment